আজকের পত্রিকার প্রধান খবরসমূহ
কালের কণ্ঠ: 'সরকারে গেলে কী করবে বিএনপি জানতে চাচ্ছেন কূটনীতিকরা'
এই প্রেক্ষাপটে, সম্প্রতি লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, কাতার এবং জাতিসংঘের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। আলোচনায় বিএনপির প্রস্তাবিত ৩১ দফা সংস্কার পরিকল্পনা, ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক রূপরেখা এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক নীতি গুরুত্ব পেয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আন্তর্জাতিক মহল বিএনপির নির্বাচনী বিজয়কে একটি জোরালো সম্ভাবনা হিসেবে দেখছে এবং তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশের উন্নয়নে নতুন সম্ভাবনার দিগন্ত উন্মেচিত হতে পারে বলে তারা বিশ্বাস করে।
গত বছর আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের প্রতিশ্রুতি দেওয়ায়, বিএনপির সঙ্গে কূটনীতিকদের এই আলোচনাকে বেশ তাৎপর্যপূর্ণ হিসেবে দেখা হচ্ছে। এটি প্রমাণ করে যে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তারেক রহমানের গ্রহণযোগ্যতা ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
সমকাল: 'তপশিল ঘোষণা ডিসেম্বরে'
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) জানিয়েছেন, এই অনুরোধের ভিত্তিতে আগামী ডিসেম্বর মাসেই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে এবং অক্টোবরের মধ্যে যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এবারের নির্বাচনে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা এবং সব পক্ষের আস্থা অর্জন করাকে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছে ইসি। এই লক্ষ্যে ভোটার তালিকা হালনাগাদ, ভোটকেন্দ্র চূড়ান্তকরণ, সীমানা নির্ধারণ এবং নির্বাচনী আইন সংস্কারের মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে।
নির্বাচনে স্বচ্ছতা বাড়াতে ইভিএম ব্যবহার না করা এবং প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য পোস্টাল ব্যালটের ব্যবস্থা করার মতো গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারও আনা হচ্ছে। সেপ্টেম্বরে ইউরোপীয় ইউনিয়নের একটি পর্যবেক্ষক দল বাংলাদেশ সফর করবে, যা নির্বাচনকে আরও গ্রহণযোগ্য করতে সহায়ক হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
প্রথম আলো: 'নির্বাচনমুখী হচ্ছে দলগুলো'
দলগুলোর মতে, একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য অপরিহার্য "লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড" বা সবার জন্য সমান সুযোগ এখনো নিশ্চিত হয়নি। তারা অভিযোগ করেছে যে, প্রশাসন এখনো নিরপেক্ষ নয় এবং মাঠ পর্যায়ে একটি নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দলের প্রভাব রয়ে গেছে, যা অবাধ নির্বাচনের পথে বড় বাধা। ভোটের সময়সীমা নিয়ে আপত্তি না থাকলেও, দলগুলোর সঙ্গে কোনো প্রকার আলোচনা ছাড়াই এমন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ায় তারা হতাশা ব্যক্ত করেছে।
তারা জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি প্রতিষ্ঠা এবং ঘোষিত প্রতিশ্রুতিগুলো বাস্তবায়নের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। অন্যদিকে, বিএনপি দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের পাশাপাশি সব দলের জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করার জন্য সরকার ও নির্বাচন কমিশনের প্রতি দাবি জানিয়েছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এখন সব দলই নির্বাচনের পথে এগোবে, তবে সরকারের কার্যকর পদক্ষেপের ওপরই একটি অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে।
যুগান্তর: 'ঐক্যবদ্ধ থাকুন, যেন মুখ দেখাদেখি বন্ধ না হয়'
তিনি ড. ইউনূসের জুলাই ঘোষণাপত্র ও নির্বাচনের রোডম্যাপকে দেশের জন্য একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ হিসেবে অভিহিত করে বলেন, এই সুযোগ কাজে লাগাতে পারলে দেশে আর স্বৈরাচারী শাসন ফিরে আসবে না। তারেক রহমান অভিযোগ করেন, পূর্ববর্তী ফ্যাসিবাদী শাসনামলে বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে হাজার হাজার মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে এবং অসংখ্য গুম ও খুনের ঘটনা ঘটেছে।
তিনি উল্লেখ করেন, বিএনপি ৩১ দফা সংস্কার প্রস্তাবের মাধ্যমে ভবিষ্যৎ সরকারের একটি রূপরেখা জনগণের সামনে তুলে ধরেছে এবং এটি বাস্তবায়নে তিনি দেশবাসীর সহযোগিতা কামনা করেন। সমাবেশে বিএনপি মহাসচিবসহ সিনিয়র নেতারা গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার এবং জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে দলের নেতাকর্মীদের ত্যাগ ও নির্যাতনের কথা স্মরণ করে বক্তব্য দেন এবং গণতন্ত্রের বিজয় সুনিশ্চিত করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
দ্য ডেইলি স্টার: 'Anatomy of BGB shootings in Rampura' (রামপুরায় বিজিবির গুলিবর্ষণের রূপরেখা)
প্রত্যক্ষদর্শী এবং ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, একজন বিজিবি সদস্য বিকেল ৬টা ১৪ মিনিটে বনশ্রীতে গুলি চালান, যার দ্বিতীয়টি আশিকুলের কানে লেগে মাথা ভেদ করে বেরিয়ে যায়। জাতিসংঘের রিপোর্ট অনুযায়ী, বিজিবি সদস্যরা সেদিন "দেখামাত্র গুলি" করার নির্দেশ পালন করছিল। ভিডিও এবং ছবি বিশ্লেষণ করে গুলি চালানো কর্মকর্তা হিসেবে লেফটেন্যান্ট কর্নেল রেদওয়ানুল ইসলামকে শনাক্ত করা হয়েছে। যদিও সরকারিভাবে গুলি চালানোর বিষয়টি অস্বীকার করা হয়েছিল, জাতিসংঘ, সাংবাদিক এবং প্রত্যক্ষদর্শীদের সাক্ষ্য সেই দাবিকে নাকচ করে দেয়।
আশিকুলের মা জানান, তিনি অনেক কষ্টে তার ছেলেকে বড় করেছিলেন এবং তার মৃত্যুর খবর শুনে তিনি শোকে বিহ্বল হয়ে পড়েন। এই প্রতিবেদনটি সেই ভয়াবহ দিনের ঘটনাবলির একটি রূপরেখা এবং রাষ্ট্রীয় বাহিনীর দ্বারা সংঘটিত সহিংসতার গভীর চিত্র তুলে ধরেছে।
নয়া দিগন্ত: 'সাঈদ হত্যার লাইভ ভিডিও'
রিনা মূর্মু বলেন, ছাত্রলীগ ও পুলিশের হামলার জবাবে আবু সাঈদ যখন দুই হাত প্রসারিত করে প্রতিবাদ জানাচ্ছিলেন, তখন দুজন পুলিশ সদস্য তাকে গুলি করে হত্যা করে। সাংবাদিক মঈনুল হক জানান, তিনি ও তার ক্যামেরাপারসন পুরো ঘটনাটি লাইভ সম্প্রচার করছিলেন এবং গুলির মুহূর্তটি সরাসরি টিভিতে দেখানো হয়। তিনি সেই ভিডিও ফুটেজ আদালতে প্রমাণ হিসেবে জমা দিয়েছেন, যেখানে স্পষ্টভাবে সাঈদকে গুলি করা এবং তার পড়ে যাওয়ার দৃশ্য দেখা যায়।
শুনানির সময় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আইনজীবীরা ভিডিও ফুটেজটিকে 'এআই-জেনারেটেড' বলে দাবি করলে আদালত তা প্রত্যাখ্যান করেন। এই সাক্ষ্যপ্রমাণগুলো সাবেক প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং সংশ্লিষ্ট প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে চলমান বিচার প্রক্রিয়ায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে এবং একটি স্বচ্ছ বিচারের দাবিকে আরও জোরালো করছে।
ঢাকা ট্রিবিউন: 'icddr,b: Lead exposure found in 98% of 500 Dhaka children under 5' (আইসিডিডিআর,বি: ঢাকার ৫ বছরের কম বয়সী ৫০০ শিশুর মধ্যে ৯৮% এর শরীরে সিসার অস্তিত্ব)
মার্কিন রোগ নিয়ন্ত্রণ সংস্থা (সিডিসি) যেখানে রক্তে সিসার নিরাপদ মাত্রা প্রতি ডেসিলিটারে ৩.৫ মাইক্রোগ্রাম নির্ধারণ করেছে, সেখানে ঢাকার শিশুদের রক্তে এর গড় মাত্রা পাওয়া গেছে প্রায় দ্বিগুণ। যেসব শিশু সিসা-নির্ভর শিল্পকারখানার এক কিলোমিটারের মধ্যে বাস করে, তাদের অবস্থা আরও ভয়াবহ; তাদের রক্তে সিসার মাত্রা অন্যদের তুলনায় ৪৩ শতাংশ বেশি। গবেষকরা বলছেন, এটি একটি মারাত্মক সতর্ক সংকেত, যা প্রমাণ করে শিশুরা দীর্ঘমেয়াদি পরিবেশ দূষণের শিকার হচ্ছে।
অনিয়ন্ত্রিত কারখানা, ঘরের ধুলাবালি, দূষিত মাটি, অনিরাপদ প্রসাধনী এবং এমনকি রান্নার পাত্র থেকেও এই সিসা শিশুদের শরীরে প্রবেশ করছে। বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন যে, এই সিসা দূষণ শিশুদের স্নায়ুতন্ত্র ও মস্তিষ্কের বিকাশে স্থায়ী ক্ষতি করছে, যা একটি প্রজন্মের ভবিষ্যৎকে অন্ধকারের দিকে ঠেলে দিচ্ছে।
বণিক বার্তা: 'দেশে চাল উৎপাদনের তথ্য কতটা নির্ভরযোগ্য'
তবে অনেক বিশেষজ্ঞ মনে করেন, দেশে চালের উৎপাদন ও মজুদের কোনো নির্ভরযোগ্য এবং সময়োপযোগী পরিসংখ্যান না থাকায় সরকারের নীতিগত সিদ্ধান্তগুলো বাজারের ওপর তেমন প্রভাব ফেলতে পারছে না। সরকার জরুরি ভিত্তিতে ৪ লাখ টন চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে এবং বেসরকারি খাতকেও ৫ লাখ টন আমদানির অনুমতি দিয়েছে। সরকারি গুদামে প্রায় ২১ লাখ টন খাদ্যশস্য মজুদ থাকার পরও বাজারে চালের দাম ঊর্ধ্বমুখী।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, বিদেশি চাল আসার খবরে চালকল মালিকরা তাদের মজুদ করা ধান বাজারে ছাড়তে শুরু করেছেন, যার ফলে দাম কিছুটা স্থিতিশীল হতে পারে। তবে বিশ্লেষকরা বলছেন, বাজারের সিন্ডিকেট এবং সরকারি নিয়ন্ত্রণের অভাবই এই অস্থিতিশীল পরিস্থিতির মূল কারণ। যতক্ষণ পর্যন্ত উৎপাদনের সঠিক তথ্য এবং বাজার ব্যবস্থাপনায় স্বচ্ছতা না আসবে, ততক্ষণ এই সংকট থেকে মুক্তি মেলা কঠিন।
দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড: 'Beximco Textiles gets a lifeline: $20m Japanese deal to reopen factories' (বেক্সিমকো টেক্সটাইলসের জন্য সুযোগ: কারখানা পুনরায় চালু করার জন্য ২০ মিলিয়ন ডলারের জাপানি চুক্তি)
চুক্তি অনুযায়ী, জাপানি প্রতিষ্ঠানটি ২০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে এবং জনপ্রিয় ফ্যাশন ব্র্যান্ড ইন্ডিটেক্স-এর জন্য তৈরি পোশাক উৎপাদন করা হবে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে অর্জিত লাভের একটি অংশ দিয়ে বেক্সিমকোর প্রায় ৩৫ হাজার কোটি টাকার বিশাল ঋণ পরিশোধের পরিকল্পনা করা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক এই উদ্যোগকে সফল করতে রপ্তানি নীতিমালা সহজীকরণ এবং অর্থ মন্ত্রণালয় নীতিগত সহায়তা প্রদানের আশ্বাস দিয়েছে। উল্লেখ্য, বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিক আন্দোলনের কারণে কারখানাগুলো প্রায় ১০ মাস ধরে বন্ধ ছিল।
সরকার জানিয়েছে, এই উদ্যোগটি সম্পূর্ণ অর্থনৈতিক বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে এবং এতে কোনো নতুন সরকারি ঋণ দেওয়া হবে না, তবে নীতিগত সহায়তা অব্যাহত থাকবে। এই চুক্তি দেশের ভঙ্গুর অর্থনীতিতে একটি ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে আশা করা হচ্ছে।
এক জেনারেলের পতন: 'র' সংযোগ, ক্যু প্রচেষ্টা ও হাজার কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ
‘আমারদেশ’ পত্রিকার এক বিশেষ প্রতিবেদনে লেফটেন্যান্ট জেনারেল (বরখাস্ত) মুজিবুর রহমানের পলায়ন এবং তার বিরুদ্ধে ওঠা গুরুতর অভিযোগগুলোর বিশদ বিশ্লেষণ করা হয়েছে। প্রতিবেদন অনুসারে, বাংলাদেশের ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’-এর প্রধান সমন্বয়ক হিসেবে পরিচিত জেনারেল মুজিব বর্তমানে দিল্লিতে শেখ হাসিনার সঙ্গে অবস্থান করছেন এবং অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। এতে আরও বলা হয়, তিনি কেবল শেখ হাসিনার ভারত পলায়নে সহায়তাই করেননি, বরং দেশে একাধিকবার ব্যর্থ অভ্যুত্থানের চেষ্টাও চালান।
তার বিরুদ্ধে সামরিক বাহিনীতে ‘র’-এর নেটওয়ার্ক তৈরি করে জাতীয় নিরাপত্তা বিপন্ন করা, গুম-খুনসহ ব্যাপক মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং হাজার কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগও তুলে ধরা হয়েছে, যার ভিত্তিতে দুদক ইতোমধ্যে তার সম্পদ জব্দ করেছে। সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল ইকবাল করিম ভূঁইয়া এবং নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর জেনারেল (অব.) মুনিরুজ্জামানের বক্তব্যসহ প্রতিবেদনে বিভিন্ন সূত্রের বরাত দিয়ে মুজিবের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের গভীরতা তুলে ধরা হয়েছে।
সবশেষে, প্রতিবেদনে প্রশ্ন তোলা হয়েছে—এত গুরুতর অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও তাকে সামরিক আইন অনুযায়ী ‘পলাতক’ ঘোষণা ও কোর্ট মার্শাল না করে শুধু বরখাস্ত করার মাধ্যমে পুরো বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়া হয়েছে কি না, যা তার সহযোগীদের আড়াল করার একটি অপপ্রচেষ্টা হতে পারে।
ট্যাগ (Tags): আজকের পত্রিকা, বাংলাদেশ সংবাদ, জাতীয় নির্বাচন, বিএনপি, আওয়ামী লীগ, তারেক রহমান, মুহাম্মদ ইউনূস, তত্ত্বাবধায়ক সরকার, নির্বাচন কমিশন, বিজিবি হত্যাকাণ্ড, মানবাধিকার, আবু সাঈদ হত্যা, সিসা দূষণ, আইসিডিডিআর,বি, বেক্সিমকো, চালের বাজার, বাংলাদেশের অর্থনীতি, Dhaka News, Bangladesh Politics